Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2018

HAPPY BIRTHDAY "GREAT RAFI SAHAB"..(24 December 1924 – 31 July 1980)

कमो बैस एक सदी पहले ... कोटला सुल्तान सिंह तालुका मजिथा  " 24 दिसंबर 1924 दिन बुधवार " की सर्द रात... सुबह सादिक से कुछ पहले सफेद बालो वाली दाई "कम्मो" की आवाज़  आती है " अल्लाह के करम से इस बार भी लड़का ही हुआ है अल्लाह रक्खी " बच्चे को माँ की गोद मैं देती है कुछ देर बाद  दाई हाजी अली मुहम्मद साहब  को बच्चे का चेहरा दिखाती है जो बहार खड़े इस खबर का इंतज़ार कर रहे थे हाजी अली मुहम्मद साहब  दाई कम्मो को दो सैर गेहूं,.... गुड़, नये कपड़े और कुछ सिक्के देते हैं बच्चे का नाम मुहम्मद रफ़ी ( The Exalted one) रखा जाता है दोस्तों यही मासूम बच्चे आगे चल कर "दी ग्रेट मुहम्मद रफ़ी साहब" बने  जो की आज लाखों नहीं करोड़ों लोगो के दिलों पर राज़ करते हैं  दोस्तों वैसे ये बात ज्यादा मायने नहीं रखती के कौन कब पैदा हुआ और कब दुनिया से रुखसत हो गया बल्कि ये बात मायने रखती हैं की जिंदगी किन उसूलो पर गुजारी -और रुखसत होने के बाद भी लोग उन की ज़िन्दगी से किस कदर फ़ैज़याब हो रहे हैं रफ़ी साहब समाजी हम अहंगी (सामाजिक एकता ) की सब से बड़ी अलामत हैं रफ़ी साहब की अहमियत ये ही नहीं ...

লেটুশদার হাতেখড়ি ( পর্ব - চার )

লেটুশদার হাতেখড়ি তৃণাঞ্জয় ভট্টাচাৰ্য ( পর্ব - চার ) লেটুশদার ষষ্ঠেন্দ্রিয় যাই বলুক না কেন, পূবালিদেবী যে কোনোভাবে খুন হতে পারেন এটা আমি দুঃস্বপ্নেও কল্পনা করতে পারিনি। পুরী মোটেই কোনও ছোটোখাটো গঞ্জগ্রাম নয়| বিশেষত সিবিচের থেকে শুরু করে পুরী মন্দির এবং তাকে কেন্দ্র করে আরও বেশ কয়েকটা জায়গা এই মুহূর্তে প্রায় বিশ্ববিখ্যাতI তারওপরে একেবারে মেরিনড্রাইভ রোডের ওপরে পুলীন পুরী যথেষ্ট অভিজাত একটি হোটেল। সেখানে এরকম একটা ভয়ঙ্কর ঘটনা| পুরী শহরের নাকের ডগায়| বোঝাই যায় আততায়ী প্রচন্ড ডেসপারেট কেউ। এই ঘটনায় হোটেলের প্রত্যেকটা লোক থেকে শুরু করে আশেপাশের দোকানদাররাও যে প্রায় হকচকিয়ে গেছেন, সেটা বেশ বোঝা যায়। ইতিমধ্যেই হোটেলের লবির পর থেকে দোতলার সিঁড়িটা সিল করে দেওয়া হয়েছে। একজন ফর্মাল প্যান্ট শার্ট পড়া ভদ্রলোক একটা জার্মান শেপার্ড কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে এইমাত্র দোতলা থেকে রিসেপশনের সামনে এলেন| কুকুরটা প্রায় আট ইঞ্চি জিভ বার করে প্রচন্ড কৌতূহল নিয়ে আমাদের দিকে তাকাচ্ছিল। লেটুশদা বলল, 'বোধহয় সরকারী গোয়েন্দা বিভাগ কাজ শুরু করে করে দিয়েছে I' পুলীন পুরী হোটেলের রিসেপশনের সামনেই আলা...

লেটুশদার হাতেখড়ি (পর্ব - তিন)

লেটুশদার হাতেখড়ি  তৃণাঞ্জয় ভট্টাচার্য  ( পর্ব - তিন )                                                                       আ মি একটা কথা পরিষ্কার জানিয়ে দিই | আমি কিন্তু মোটেই তোপসে নই | তপেশ রঞ্জন মিত্র অনেক বেশি স্মার্ট | প্রদোষচন্দ্র মিত্রের স্যাটেলাইট | প্রত্যেক কাজে তার সহযোগী | আমি একেবারেই তা নই | আমি শুধু আমার ডায়েরিতে অভিজ্ঞতা লিখি | কেন জানিনা, লেটুশদা সঙ্গে থাকলে সেই অভিজ্ঞতা গুলোই একেকটা অদ্ভুত অদ্ভুত  গল্প হয়ে ওঠে | সেবার বাঁশদ্রোণী চার্চের পেতনি গুজবের সময়ও আমি ছিলাম নিতান্ত দর্শক | হোমস থেকে শুরু করে পি.সি. মিটার সবারই একাধিক সহযোগী আছে | শার্লকের ক্ষেত্রে যেমন মাইক্রফট এবং ওয়াটসন, তেমনই ফেলুদার কাছে সিধুজ্যাঠা এবং তোপসে | কিন্তু শশাঙ্ক সেন পুরো একা | সম্বল বলতে নিজের চোখ, বিচার করার অসম্ভব সূক্ষ ক্ষমতা আর প্রচন্ড শক্তিশালী মস্তিষ্ক | আর গাইড আর্থার কন্যান ড্যয়া...

লেটুশদার হাতেখড়ি (পর্ব - দুই)

লেটুশদার হাতেখড়ি তৃণাঞ্জয় ভট্টাচাৰ্য  ( পর্ব - দুই )  স্টে শন থেকে বেরিয়ে একটা গোল্ডফ্লেক ধরালো লেটুশদা। সঙ্গে খুঁজতে শুরু করল হলুদ-কালো অটোরিকশা | ম্যাজিক গাড়িগুলোও ভালো। লেটুশদা বলে, পাঁচটার কিছু আগে ভোরের অন্ধকারে পুরীর সমুদ্রকে দেখার অনুভূতিটাই নাকি আলাদা। আর কথাটা যে কতটা সত্যি তা বিবেকানন্দর মূর্তিটা বাঁহাতে রেখে ডানদিকে মেরিনড্রাইভ রোডে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পারলাম। সত্যি সমুদ্রের এই রূপ আমি কখনোই দেখিনি।  বালির উপর ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার শব্দ এতদূর থেকেও স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে। দূরে জলের ওপরে ঘন কুয়াশা জমে রয়েছে। মানে সানরাইজ দেখার কোনো সুযোগ নেই । আমি এর আগে যখন পুরীতে এসেছিলাম তখন আমার বয়স পাঁচ। সূর্যোদয় দেখেছিলাম কিনা মনে নেই। আমরা যাবো ক্যামেলিয়া হোটেলে। স্বর্গদ্বার পেরিয়ে। লেটুশদা বলে, স্বর্গদ্বারের এইধারটায় নাকি বড্ড ভীড়। ওর কথায়, 'ভীড়ই যদি সহ্য করবো,তাহলে আর গড়িয়া স্টেশন ছেড়ে এলাম কেন?'  ওর পছন্দ লাইটহাউসের দিকটাই। অটোর ভাড়া মিটিয়ে আমরা তিনজন যখন হোটেলে ঢুকছি, তখন পুবদিকের আকাশ ফর্সা হয়ে গেছে। cপ্রথম পর্ব পড়তে ক্লিক করুন ঃ https://t...

লেটুশদার হাতেখড়ি ( পর্ব - এক )

লেটুশদার হাতেখড়ি তৃণাঞ্জয় ভট্টাচাৰ্য ( পর্ব - এক ) 'প্র কৃতির কী অদ্ভুত নিয়ম না! জলের মধ্যে যদি ফসফরাস না থাকতো,তাহলে এই অন্ধকার রাত্রে ঢেউগুলো দেখতে পেতি কখনও ?' কথাগুলো বলল লেটুশদা। আমরা গতকাল সন্ধ্যা সাতটার সময় হাওড়া থেকে জগন্নাথ এক্সপ্রেসে পুরীতে এসেছি। আমরা বলতে আমি, লেটুশদা আর আমাদের পাড়ার গ্রসারি কাম স্টেশনারি দোকান "সঞ্চয়িতা"র মালিক কদমকৃষ্ণ বাবু মানে কেষ্টদা। ভদ্রলোক অকৃতদার। বাড়িতে বিধবা পিসি আর তার ছেলে গোবিন্দ থাকে। সেই প্রয়োজনমতো দোকানের কাজে সাহায্য করে। কদমকৃষ্ণবাবু বাইরে গেলে সঞ্চয়িতার দায়িত্ব তখন পুরোপুরি থাকে গোবিন্দর কাঁধে। আমি গোবিন্দকে চিনি। আমাদের বাড়িতে মিনারেল ওয়াটারের বোতল দিতে আসে। ছটফটে মিশুকে স্বভাবের দারুণ ছেলে। তাই কদমকৃষ্ণবাবু যে কোন জায়গায় যাওয়ার কথা শুনলে এককথায় রাজি হয়ে যেতে পারেন। দোকানের কথা ভাবতে হয়না। আমি জয়ন্ত চ্যাটার্জী। জিতু। এখন ক্লাস নাইন। যোধপুর পার্ক বয়েস হাই স্কুল। আমাদের বাড়ি নাকতলায়। নাকতলা শীতলা মন্দিরের পাশের গলিতে। "বসন্ত নিবাস", সতেরো বাই চার এক্সটেন্ডেড নাকতলা রোড। আমার ঠাকুরদাদা বসন্ত চ্যাট...