লেটুশদার হাতেখড়ি তৃণাঞ্জয় ভট্টাচাৰ্য (শেষ পর্ব) 'বাধ সাধল পুলিশের দেওয়া পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট আর নিমাইয়ের শোনা পূবালী সোমের চিৎকারের সময়ের ডিফারেন্স। এ ব্যাপারে আমার চোখ খুলে দেন আমার বন্ধু কদমকৃষ্ণ হালদার।' একটু দম নেওয়ার জন্য বোধহয় লেটুশদা থামল। একটা গোল্ড ফ্লেক ধরাল। ওর কথা ছাড়া ঘরে আর কোনও শব্দ নেই। যেটা আছে, সেটা বাইরে ঢেউ ভাঙার শব্দ। লেটুশদা আবার শুরু করল – 'এবারে আসি নিমাই যা শুনতে পেয়েছিল সেই কথায়। প্রথমে পূবালিদেবীর গুনগুন গান। তারপরেই আর্তনাদ। অর্থাৎ, কাউকে দেখে চমকে যাওয়ার কোনও শব্দ নেই। অপরিচিত কোনও লোককে ওই সময় তাঁর ঘরে দেখতে পেলে উনি চমকে উঠতেন নিশ্চয়ই। তাহলে সেই পরিচিত লোকটা কে মেঘরাজবাবু ?' 'নিমাই যে সত্যি কথা বলছে তার প্রমান কী ?' মেঘরাজ সোম কিছুতেই দমবার পাত্র নন। 'প্রমাণ তো আপনি নিজের হাতে সেভ করেছেন মেঘরাজবাবু।' উত্তরটা প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দিল লেটুশদা। 'যে মোবাইল এখন পুলিশের কাছে সিজ করা আছে। আপনি আগের রাতেই নিমাইকে বলে রেখেছিলেন সকাল ছ'টার সময় আপনাদের চা দিয়ে ডাকতে। কিন্তু অনুমান করা খুব ভুল হ...
This blog has been devised for those people who do not have access to very rare information and the good old days.